ঈদে সবার ঘরেই গরুর মাংসের বাহারি সব পদ তৈরি করা যায়। তার মধ্যে মেজবানি মাংসের স্বাদই যেন ভিন্ন! চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী এই পদ সবারই প্রিয়।
গরুর মাংস
যশোর প্রতিনিধি:প্রতি কেজি গরুর মাংস ৩৯০ টাকা দিয়ে ৫'শ পরিবারের মাঝে ঈদের খুশি ছড়িয়ে দিয়েছে যশোরের স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন আইডিয়া সমাজকল্যাণ সংস্থা। মধ্যবিত্তের মাংসের বাজার শিরোনামে ভিন্নধর্মী এ বাজারে প্রত্যেক মধ্যবিত্ত ও নিম্ন-মধ্যবিত্ত ক্রেতা গরুর মাংস কিনতে পেরেছে ৩৯০ টাকা কেজি দরে।
বাজারে গরুর মাংসের দাম নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না বড় খামারিদের কারসাজিতে। দুর্মূল্যের এ বাজারে স্বল্পমূল্যে যারাই গরুর মাংস বিক্রি করতে চাচ্ছেন, তাদের সামনে বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে খামারিদের অসাধু চক্র।
কম দামে গরুর মাংস বিক্রি করে আলোচনায় আসে ব্যবসায়ী খলিলুর রহমান। রোজার প্রথম দিন থেকে প্রতি কেজি গরুর মাংস ৫৯৫ টাকায় বিক্রির ঘোষণা দেন তিনি। এতে তার দোকান ‘খলিল গোস্ত বিতানে’ ক্রেতাদের ঢল নামে। কিন্তু ১০ রোজা না যেতেই প্রতি কেজি মাংসের দাম ১০০ টাকা বাড়িয়ে দিয়েছিলেন এই মাংস ব্যবসায়ী। তবে এবার সেখান থেকে সরে এসে আবারও ৫৯৫ টাকায় মাংস বিক্রির ঘোষণা দিয়েছেন তিনি।
পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষ্যে গরুর মাংস বিক্রিতে ছাড় দিয়েছেন আলোচিত মাংস ব্যবসায়ী খলিল আহমেদ।
বাড়িতে যেকোনো সময় গরুর মাংসের কালা ভুনা রান্না করা মানেই উৎসব-উৎসব আমেজ। আর যদি দিনটি হয় সাপ্তাহিক ছুটির দিন; তাহলে তো আর কথাই নেই!
আসন্ন শবে বরাত ও পবিত্র রমজান মাসকে সামনে রেখে বেড়েই চলেছে গরু ও মুরগির মাংসের দাম। কিছুদিন আগে সবজির ভরা মৌসুমেও দাম ছিল চড়া। সপ্তাহের ব্যবধানে কমেছে সবজির দাম।
একটি নতুন ধরনের টেকসই হাইব্রিড খাবার চাল আবিষ্কার করেছেন দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা।
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান বলেছেন, গরুর মাংসের কেজি ৫০০ টাকার মধ্যে আনা সম্ভব। গো-খাদ্যের দাম নিয়ে কাজ করলে ও চামড়ার ভালো দাম পেলে এটা আনা সম্ভব।
গরুর ভুনা ও এর ঝোল রান্না কমবেশি সবারই পছন্দের।